মু’মিনদের জন্য একটি সুসংবাদ হচ্ছে ইমাম মাহদীর(আ.) উপস্থিতির সময়ের চেয়ে তার অন্তর্ধানের সময় দোয়ার গুরুত্ব অত্যাধিক। তোমরা কি চাও না যে সারা বিশ্বে ন্যায়পরায়ণতা ছড়িয়ে পড়ুক। তাহলে কেন ইমাম মাহদীর(আ.) আবির্ভাবের জন্য দোয়া কর না। কেননা তিনি আসলেই তবেই দুনিয়াতে শান্তি ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা হবে।
আল্লাহ আমাদেরকে মুক্তি দিন। তিনি আমাদের মধ্যে ইমাম মাহধীর সঠিক অনুসারী হওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার বিষয়টিকে মজবুত করে দিন।
কৃতজ্ঞতার একটি বিষয় হচ্ছে যারা অযোগ্য তাদের থেকে আমাদের আকিদাকে গোপন রাখতে হবে। তাকিয়া করতে হবে। তাদের সাথে কথা বলে কোন লাভ নেই। আল্লাহ ভাল জানেন তাদের সাথে কিরূপ আচরণ করবেন।
ইমাম মাহদী(আ.) এসে বলবেন: «اَلا یا اَهلَ العالَم اِنَّ جَدِّیَ الحُسَین قُتِلَ عَطشاناً، اَلا یا اَهلَ العالَم اِنَّ جَدِّیَ الحُسَین سَحَقُوهُ عُدواناً»
হে বিশ্ববাসী! আমার দাদা হুসাইনকে পিপাসিত অবস্থয় হত্যা করা হয়েছে। হে বিশ্ববাসী! আমার দাদা হুসাইনকে অন্যায়ভাবে শত্রুতা করে শহীধ করা হয়েছে।
মোটকথা ইমামগণ বিশেষ করে ইমাম মাহদী(আ.)আমাদের সকল খবর রাখেন আমাদের সমস্যার সমাধান করেন। আয়াতুল্লাহ বাহজাত বলেন, আমরাকি বলব! আমাদের মারেফাত অপুর্ণ। আমাদের চশমায় সমস্যা আছে। নইলে ইমামগন(আ.) আমাদেরকে দেখেন আমাদের সকল কথা শোনেন এবং আমাদের সাহায্যও করে থাকেন।