বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: ইমাম জাফর সাদিক(আ.) বলেছেন, আসমানের একদল ফেরেশতার দায়িত্ব হচ্ছে তাদের দিকে দৃষ্টি রাখা যারা কয়েকজন একত্রিত হয়ে আহলে বাইতের ফজিলত বর্ণনা করে। তখন ফেরেশতারা পরস্পরকে বলে: দেখতে পাচ্ছ না এরা সংখ্যায় কম এবং শত্রুরা সংখ্যায় বেশী হওয়ার পর তারা আহলে বাইতের ফজিলত বর্ণনা করছেন। তখন অন্য ফেরেশতারা বলতে থাকেন, এটা হচ্ছে আল্লাহর অনুগ্রহ। আর সেই অনুগ্রহের কারণেই এরা আহলে বাইতের ফজিলত বর্ণনা করার তৌফিক অর্জন করেছেন। আল্লাহর রহমত ও অনুগ্রহ অসীম।
ইমাম মুসা কাজিম (আ.) বলেন: শয়তানের জন্য কোন জিনিস কঠিন নয় তবে, যখন মু’মিনিরা একত্রিত হয়ে আল্লাহর ইবাদত করে এবং আহলে বাইতের ফজিলত বর্ণনা করে। তখন শয়তান আর সহ্য করতে পারে না। যখন মানুষ আল্লাহর ইবাদত করে এবং আহলে বাইতের গুণগান বর্ণনা করে তখন শয়তানের কানে ঝালাপালা শুরু হয়ে যায় এবং সে চিৎকার করে বলে আমার কান নষ্ট হয়ে গেল। তখন আসমান ও বেহেশতের সকল ফেরেশতারা শয়তানের উপর লানত করতে থাকে, এমতাবস্থায় শয়তান দারুণভাবে অবহেলিত, অপমানিত ও অপদস্থ হয়। শাবিস্তান