বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: নবীগণের প্রেরণের উদ্দেশ্যও হচ্ছে আল্লাহর দ্বীনকে এবং আল্লাহর ওলিগণকে সাহায্য করা। হুজ্জাতুল ইসলাম পানাহিয়ান বলেন, আমারা সবাই যে কাজটি ভুলে যাই তা হচ্ছে আল্লাহর দ্বীন এবং তার ওলিদেরকে সাহায্য করার বিষয়টি।
জিহাদ কোন দূর্ঘটনা নয় বরং এটা অন্তর থেকে হতে হয়। জিহাদ হচ্ছে আল্লাহর একটি সুন্নত এবং এভাবে মু’মিনদেরকে পরীক্ষা করা হয়। সুতরাং আরাম আয়েশের সাথে কখনোই প্রকৃত মু’মিন হওয়া যায় না।
আমরা যদি আল্লাহর রাসূল ও তার দ্বীনকে সাহায্য করতে চাই তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে প্রয়োজনে জিহাদ করতে হবে। মহানবীর সময়ও অনেকেই ছিল যারা বলত, এত ঝামেলা করে লাভ কি যারা শক্তিধর তাদের সাথে লড়াই না করাই ভাল।
কিন্তু মহানবী(সা.) এসেছিলেন মানুষকে মুক্তি দিতে এবং তাদেরকে আল্লাহর পথে হেদায়েত করার জন্য। আর এই পথে সব থেকে বড় বাধা ছিল ক্ষমতাবান অত্যাচারী ও স্বৈরাচারীরা।
যে সকল কাফেররা মহানবীর সাথে চুক্তিবদ্ধ ছিল এবং কোন সমস্যা করত না মহানবীর তাদের সাথে ভাল আচরণ করতেন এবং তাদের বিরুদ্ধে কোন যুদ্ধও করেন নি। তবে যে সকল কাফিররা সমস্যা সৃষ্টি করত এবং মানুষের হেদায়ারেত পথে বাধা হয়ে দাঁড়াত তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেন। ইমাম মাহদীও ঠিক একই কাজ করবেন।