বার্তা সংস্থা ইকনা: গত ছয় মাস আগে কসবা পৌরসভার মেয়র এমরানুদ্দীন জুয়েলের তত্ত্বাবধানে ভাস্কর্যটি নির্মাণ শুরু করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটের ছাত্র ও উদীয়মান ভাস্কর শিল্পী কামরুল হাসান শিপন। এরপর থেকে এলাকার মানুষের মধ্যে এক ধরনের কৌতুহল সৃষ্টি হয়। পরে ভাস্কর্যটির মূল স্থাপনা দাঁড়ানোর পর সাধারণ মানুষের মাঝে ব্যাপক আগ্রহের সৃষ্টি হয়।
কসবা পৌরসভার মেয়র এমরানুদ্দিন জুয়েল বলেন, ‘পবিত্র নগরী মক্কার প্রবেশদ্বারে কুরআনের ভাস্কর্যের আদলে কসবা উপজেলা সদরের ব্যস্ততম কদমতলা মোড়ে ভাস্কর্যটি তৈরি করা হয়েছে। একজন মুসলমান হিসেবে আমাদের কিছু দায়িত্ব রয়েছে। সেই দায়িত্ব বোধ থেকে আমরা পৌরসভায় সর্ব সম্মতিক্রমে এই ভাস্কর্যটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
কসবা পৌর সভার সহকারী প্রকৌশলী মো. কামরুল হাসান বলেন, ‘ভাস্কর্যের উচ্চতা ১৬ ফুট এবং প্রস্থ ৮ ফুট। এটি সম্পূর্ণ এডিবির অর্থায়নে প্রায় ৬ লাখ টাকা ব্যায়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স সান কমিউনিকেশন।’