বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: তিনি বলেন, কাশ্মীরে বাক-স্বাধীনতা, জনগণের জমায়েত ও তাদের চলাফেরার উপরে বিধিনিষেধ রয়েছে যা উদ্বেগজনক! তাঁর দাবি, এসব অধিকারকে অবিলম্বে পুনর্বহাল করতে হবে। তিনি বলেন, 'আমি ভারত ও পাকিস্তান সরকারকে সংযমী থাকার অনুরোধ করছি এবং তাদেরকে আমেরিকার সাথে একসঙ্গে উত্তেজনা কমাতে আলোচনার টেবিলে আসার আহ্বান করছি।'
ব্রাউন বলেন, তিনি ওই মানবিক সঙ্কটের শান্তিপূর্ণ সমাধান খুঁজতে কংগ্রেসে তাঁর সহযোগীদের সাথে এবং প্রশাসনের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাবেন।
অন্যদিকে, মার্কিন কংগ্রেসের নারী সদস্য ইলহান ওমর টুইট করেছেন, 'ভারত সরকারের পক্ষ থেকে কাশ্মীরের সমস্ত যোগাযোগের চ্যানেল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে যা ৪০ দিনেরও বেশি সময় হয়ে গেছে। আমি একটি চিঠি লিখে ভারত সরকারকে যোগাযোগ পুনঃস্থাপন করার আহ্বান জানিয়েছি। এছাড়াও ভারত ও পাকিস্তান সরকারের কাছে এই অঞ্চলে স্বাধীন, নিরপেক্ষ তদন্তের অনুমতি দেওয়ার জন্য আবেদন জানিয়েছি।'
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার অবশ্য আগেই স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে যে, সংবিধানের ৩৭০ ধারা প্রদত্ত জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করা দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এই অঞ্চলে পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদ ছড়াতে বাধা দেয়ার জন্য উপত্যকায় বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে বলেও ভারত জানিয়েছে।
এরআগে মার্কিন কংগ্রেস সদস্য প্রমীলা জয়পাল এবং অপর এক এমপি সেদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী মাইক পম্পেওকে অনুরোধ করেছিলেন ভারতকে অবিলম্বে জম্মু ও কাশ্মীরে মিডিয়াতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে রাজি করানোর জন্য। পার্সটুডে