বার্তা সংস্থা ইকনা: পূর্ব আফ্রিকার ‘গড’স কল’ নামের ওই চার্চের বিশপ চার্লস ওকাওয়ানি ইসলামিক নামের সঙ্গে সামঞ্জস্য করার জন্য নিজের নাম পরিবর্তন করে ইসমাইল ওকাওয়ানি রেখেছেন। তিন বলেন: আমার নির্মিত চার্চটির নাম খোদার দাওয়াতের গির্জা ছিল। বর্তমানে সেটি একটি মসজিদ।
ওকাওয়ানি বলেন, ‘বিশপ হিসাবে আমার মেয়াদকালে, আমি ঈশ্বরের বাণী প্রচারের জন্য কেনিয়ার মালিঙ্গি, মুম্বাস ও নাইরোবি শহর এবং তানজানিয়া ভ্রমণ করেছি। আমি এসব এলাকায় বসবাসরত খ্রিস্টান ও মুসলমানদের আচরণ সম্পর্কে অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছিলাম এবং এটি আমাকে এ সিদ্ধান্তে উপনীত করেছিল যে ইসলামই হচ্ছে সর্বোৎকৃষ্ট ধর্ম।’
তিনি বলেন: মুসলিম নারীদের হিজাব ব্যাবহার করা আমার নিকট ভালো লেগেছে এবং এই বিষয়টি আমার নিকট ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছে।
ইসমাইল ওকাওয়ানি ২৬শে সেপ্টেম্বর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন এবং তার সাথে গির্জার ২৩ জন সদস্যও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন।
বর্তমানে এই মসজিদের ৬৩ জন সদস্য রয়েছে। যারমধ্যে অনেকেই নওমুসলিম। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর ইসমাইল এই পবিত্র ধর্ম সম্পর্কে অধিক অধ্যয়ন শুরু করেছেন।
খৃষ্টান প্রধান দেশ কেনিয়া। দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম ইসলাম। কেনিয়ায় মোট জনগণের ১০ শতাংশ মুসলমান।
iqna